Death may be due to loneliness! || একাকীত্বের কারণে হতে পারে মৃত্যু!

On the basis of a physiological phenomenon of loneliness in the elderly may increase the risk of premature death by 14 percent. According to a study published Monday showed.
This may be due to the danger of social exclusion long before we know the impact, but also the body is not known before. The report published in the Proceedings of the National Academy of Sciences said.
Led by the University of Chicago psychologist John kakippora a previous study, secrecy and inflammation due to genetic changes involved. As a result, the expression of which is the creation of additional income and reduce the body's response to anti-virus. It is linked to the problem by reducing the activity of other genes.
People who live alone as a result of their weak immune systems, and they fall sick very often.
Their latest study, the researchers examined liukosita and white blood cells of the immune system, which helps to fight against bacteria and viruses.
They live alone or in social isolation of the genetic properties of human blood is the same sbetakanikateo.
They also get to see her for a year or so after the extra time available to change the behavior of their genetic yayagabesakara said leukocyte gene expression and loneliness in each other propagate over time could help me, among whom there is a correlation sorcery. '
They said, "These results are due to loneliness, to depression, stress or social support, there is no reason."
Investigators then Rhesus macaques, a highly social primates studied and linked to their social experience to find a similar cellular process.
'Lonely' like monkeys antiviral defenses, inflammation and gene expression is increased expression of genes involved.
Between man and monkey matched to meet the same cell. Lonely people have blood component of the extensive changes to their stay.
When the modified blood cells in the brain that are causing problems, diseases of the body and lodge. As a result of an increase in the health of people once came to the commodities.-Source: NDTV.
Edit: Arzu.


নিঃসঙ্গতা ঘটনাটি একটি শারীরবৃত্তীয় ভিত্তিতে বয়স্কদের মধ্যে ১৪ শতাংশ অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি বৃদ্ধি করতে পারে। সোমবার প্রকাশিত একটি সমীক্ষা অনুযায়ী এই তথ্য পাওয়া যায়।
সামাজিক বিচ্ছিন্নতার কারণে দীর্ঘ বিপদ হতে পারে এই ব্যাপারে আমরা আগে থেকে জানি কিন্তু শরীরের উপরও তার প্রভাব পড়ে তা আগে জানা যায়নি। ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেস এর প্রসিডিংস প্রকাশিত খবরে এসব জানা যায়।
শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবৈজ্ঞানিক জন কাকিপ্পোর নেতৃত্বে পূর্ববর্তী একটি গবেষণায় জানা যায়, নির্জনতা এবং প্রদাহ জড়িত কারণে জিনগত পরিবর্তন হয়। যার ফলে অতিরিক্ত অভিব্যক্তির সৃষ্টি হয় এবং শরীরের ভাইরাস বিরোধী প্রতিক্রিয়া হ্রাস আয়। এতে করে অন্য জিনের কার্যকলাপের সাথে লিঙ্ক হয়ে সমস্যা হ্রাস করে।
ফলে যে সকল ব্যক্তি একাকী বসবাস করে তাদের দুর্বল ইমিউন সিস্টেম হয় এবং তারা খুব ঘন ঘন অসুস্থতায় পড়ে।
তাদের সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, গবেষকরা লিউকোসিট এবং রক্তের শ্বেতকণিকা পরীক্ষা করে যা ইমিউন সিস্টেমকে ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।
তারা একাকী বসবাস করা বা সামাজিক বিচ্ছিন্ন মানুষের রক্তের শ্বেতকণিকাতেও একই ধরণের জেনেটিক গুণাগুণ পায়।
তারা আরও দেখতে পান, একাকী এক বছর বা তার অতিরিক্ত সময় পার করার পর তাদের জিনগত আচরণে পরিবর্তন পাওয়া যায়।গবেষকরা বলেন, ‘শ্বেত রক্তকণিকা জিন এক্সপ্রেশন এবং নিঃসঙ্গতা প্রতিটি সময়ের মধ্যে অন্যান্য সঞ্চারিত সম্পর্কে সাহায্য করতে পারে, যাদের মাঝে একটি পারস্পরিক সম্পর্ক বিদ্যামান রয়েছে।’
তারা বলেন, ‘নিঃসঙ্গতার কারণে এসকল ফলাফল পাওয়া যায়, এতে বিষণ্নতা, মানসিক চাপ বা সামাজিক সমর্থনের কোন কারণ নেই।’
তদন্তকারীরা তারপর রেসাস macaques, একটি অত্যন্ত সামাজিক প্রাইমেট নিয়ে পড়াশোনা করেন এবং তাদের সামাজিক অভিজ্ঞতার লিঙ্ক একটি অনুরূপ সেলুলার প্রক্রিয়া খুঁজে পান।
‘লোনলি মত’ বানর বীজনাশক প্রতিরক্ষাকে প্রদাহ এবং কম জিন এক্সপ্রেশন জড়িত জিন এক্সপ্রেশন বৃদ্ধি করেছে।
মানুষ ও বানরের মাঝে পরবর্তীতে একই ধরণের রক্তকণিকার দেখা মিলেছে। মানুষ নিঃসঙ্গ থাকতে থাকতে তাদের রক্তের উপাদানের মাঝে ব্যাপক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়।
যখন এই পরিবর্তিত রক্ত কণিকা মস্তিষ্কে সমস্যার সৃষ্টি করে, তখন শরীরে বিভিন্ন ধরণের রোগ বাসা বাঁধে। ফলে স্বাস্থ্যঝুঁকি বৃদ্ধি পেতে পেতে মানুষ একসময় মৃত্যুর নিকটে পৌঁছে যায়।–সূত্র: এনডিটিভি।
সম্পাদনা: আরজু।